Saturday 26 November 2016

ডাবিং সিরিয়াল ও অপসংস্কৃতি

লেখাটি দীর্ঘ। তাই শিল্পীরা 'শ্যুটিংয়ের ফাঁকে' পড়বেন, তবে পরিচালক ফ্লোরে 'কল দিলে' পড়া বন্ধ করে দিবেন। পরিচালকরা লাইট করার ফাঁকে পড়বেন, কিন্তু ‘বস রেডি’ শুনলে ‘আর্টিস্ট কল’ বলে পড়া বন্ধ করে দিবেন। নাট্যকাররা 'নিয়মিত রাইটার্সব্লক'-এর সময়ে পড়বেন, তবে মাথায় 'হেব্বি প্লট এলে' পড়া বন্ধ করে দিবেন। প্রযোজকরা পড়বেন কিন্তু ফোন এলে পড়া বন্ধ করে ফোনে ‘প্রজেক্ট নিয়ে আলাপ' করবেন। শুধু দর্শকদের পড়তে হবে না। আপনারা আপাতত দেশী নাটকের কোনো স্টেকহোল্ডার না, সাইডে চাপেন।
টিভি নাটকের সুদিন ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে ফেডারেশন অফ টেলিভিশন প্রফেশনালস অর্গানাইজেশন বা FTPO ৫ দফা দাবি নিয়ে আন্দোলনে নেমে‍‌ছে। আসুন দফাগুলো দেখে নিই,
  1. দেশের বেসরকারি চ্যানেলে বাংলায় ডাবকৃত বিদেশি সিরিয়াল/অনুষ্ঠান বন্ধ করা ।
  2. টেলিভিশন অনুষ্ঠান নির্মাণ, ক্রয় ও প্রচারের ক্ষেত্রে ক্লায়েন্ট/এজেন্সির হস্তক্ষেপ ব্যতীত, চ্যানেলের অনুষ্ঠান সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হওয়া।
  3. দেশের টেলিভিশন শিল্পে বিদেশী শিল্পী ও কলাকুশলীদের অবৈধ কাজ বন্ধ করা। বিশেষ প্রয়োজনে কাজ করতে হলে সরকারের অনুমতি এবং সংশ্লিষ্ট সংগঠনের নিবন্ধিত করা। অনুষ্ঠান নির্মাণের প্রয়োজনীয় সরঞ্জামাদি আনার ক্ষেত্রেও একই নিয়ম অনুসরণ করা।
  4. টেলিভিশন শিল্পের এআইটি-র নূন্যতম ও যৌক্তিক হার পুনঃনির্ধারণ করা।
  5. ডাউনলিঙ্ক চ্যানেলের মাধ্যমে বিদেশি চ্যানেলে দেশীয় বিজ্ঞাপন বন্ধ করা।
আপাত দৃষ্টিতে মনে হতে পারে অত্যন্ত যৌক্তিক দাবি কিন্তু আসলে অসময়োপযোগী ও তুলনামুলক কম গুরুত্বপূর্ণ। তার উপর এ দফাগুলোতে দর্শকদের এড়িয়ে যাওয়া হয়ে‍‌ছে। অথচ অবহেলিত দর্শকদের রয়ে‍‌ছে একটি মাত্র দফা। তা হলো— নাটকের মাঝে অতিরিক্ত বিজ্ঞাপন প্রচারের যন্ত্রণা (সাথে স্ক্রল, পপআপ ইত্যাদি) বন্ধের দাবি। সাথে মানের প্রশ্ন তো থাকলই। তাহলে দর্শকদের স্বার্থ রক্ষা না করে এই ৫ দফা আসলে কাদের স্বার্থ রক্ষা করবে? সহজ উত্তরদর্শক বাদে নাটক সংশ্লিষ্ট সবার।
 
১ নম্বর দফায় কেনই বা শুধু দেশের বেসরকারি চ্যানেলে বাংলায় ডাবকৃত সিরিয়াল/ অনুষ্ঠান বন্ধের দাবি! সরকারি টিভির নাম কই? এখনও অন্যান্য টিভির তুলনায় বিটিভির দর্শকসংখ্যা সবচেয়ে বেশি। বিটিভি যদি পূর্বের মতো আগামীকাল থেকে নতুন কোনো ডাবিংকৃত বিদেশি সিরিয়াল প্রচার করতে শুরু করে তবে বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি টিভি দর্শক বিটিভিমুখী হবে। তখন FTPO কোনমুখে সেটা বন্ধ করতে বলবে? তাদের দফায় তো বিটিভির নাম-ই নেই! ১ নম্বর দফায়, সিরিয়ালের পাশাপাশি বাংলায় ডাবকৃত অনুষ্ঠানের কথাও বলা হয়ে‍‌ছে। এ অনুষ্ঠান হতে পারে একটি প্রামাণ্যচিত্র কিংবা ভ্রমণচিত্র। সেগুলো বন্ধ করতে বলার যুক্তি কী? আচ্‍‌ছা, বাংলায় ডাবে সমস্যা? যদি ইংরেজি ভাষায় বিদেশি সিরিয়াল প্রচার চালু রাখে, তাহলে? যেমনটা ম্যাকগাইভার, এক্সফাইল, দ্যা ফল গাই, দ্যা এ টিম, ম্যান ফর আটলান্টিক, ডালাস, ম্যানিমেল, স্ট্রিট হক আমরা দেখে‍‌ছিলাম। তখন চ্যানেল একটাই ‍‌ছিল বাংলাদেশে। সরকারি বিধায় দেশের সংস্কৃতি রক্ষার দায় পুরোটা তাদের কাঁধেই ‍‌ছিল। কিন্তু এ দায়দায়িত্বের বেশ বড়সড় একটা চাঙ্ক বিদেশি সংস্কৃতিতে বিলিয়ে দেয়ায় এখন কি বিটিভির বিচার চাওয়া যাবে?
এখন পর্যন্ত চ্যানেল আই (লুকানো ভালোবাসা), মাছরাঙ্গা (টিপু সুলতান), দীপ্ত টিভি (সুলতান সোলেমান), ইটিভি (সীমান্তের সুলতান) ও আরটিভি (সিণ্ডারেলার বোন) সহ মোট ৫টি চ্যানেল বাংলায় ডাবকৃত সিরিয়াল প্রচার কর‍‌ছে। আরো কয়েকটি চ্যানেলে বাংলা ডাবকৃত বিদেশি সিরিয়াল প্রচারের অপেক্ষায় আ‍‌ছে। এসব অপসংস্কৃতির ধারকবাহক (তর্কসাপেক্ষ) ৪৫ মিনিট ব্যাপী সিরিয়ালগুলো সপ্তাহে গড়ে পাঁচদিন প্রচারিত হয়। তারমানে ১টি চ্যানেলের পর্দায়, সপ্তাহে (৪৫ x ৫)= ২২৫ মিনিট, ব‍ছরে (২২৫ x ৫২)= ১১৭০০ মিনিট, দেশজ অনুষ্ঠান (মূলত নাটক) প্রচার থেকে বঞ্চিত হচ্‍‌ছে। পুনঃপ্রচারের হিসাব আপাতত বাদ।
বর্তমানে একক নাটক বা সিঙ্গেল নাটক তৈরি হয় ৪০-৪২ মিনিট ব্যাপ্তিতে। মাঝে মাঝে ঈদ মৌসুমে ৩০ মিনিটেও একক নাটক নির্মাণ হয়। যদি ৪২ মিনিট ধরে হিসাব করি তাহলে ব‍ছরে (১১৭০০/৪২)= ২৭৮টি দেশজ সিঙ্গেল নাটক এবং ২১ মিনিট ধরে হিসাব করলে (১১৭০০/২১)= ৫৫৭টি দেশজ ধারাবাহিক পর্ব প্রচারের সুযোগ তৈরি হয়। দেশের বেসরকারি স্যাটেলাইট চ্যানেলগুলোর মাঝে প্রায় ১৫টি চ্যানেলে নাটক প্রচার হয়। উপরের ৫টি চ্যানেল ‍‌ছাড়াও অন্যান্য চ্যানেলের পাইপলাইনে থাকা ডাবিংকৃত বিদেশি সিরিয়ালগুলো প্রচারের অপেক্ষায় আ‍‌ছে। কোনো কোনো টিভি কর্তৃপক্ষ বিদেশি সিরিয়ালগুলো প্রচারণার জন্য এসএমএস করা শুরু করে‍‌‍‌ছে। ধরে নিই, মোট ১০টি চ্যানেল বাংলায় ডাবকৃত বিদেশি সিরিয়াল প্রচার কর‍‌লে (হিসাব দ্বিগুণ হয়ে) ব‍ছরে দেশীয় ৫৫৬ টি সিঙ্গেল নাটক বা ১১১৪টি ধারাবাহিক পর্ব প্রচারের সুযোগ হারিয়ে যায়।
পুরোনো ওই ৫টা চ্যানেলকেই হিসেবে রাখি। ডাবিং সিরিয়াল বন্ধ হলে ব‍ছরে ২৭৮টি সিঙ্গেল নাটক বা ৫৫৬টি ধারাবাহিক পর্ব নির্মাণ শুরু হলে FTPO–র সঙ্গে জড়িত ১৩টি সংগঠনের সবাই উপকৃত হয়। প্রত্যেকেরই চলমান কাজের সাথে সাথে বাড়তি উপার্জন নিশ্চিত হয়।

অপসংস্কৃতি কোথায় ধরতে পেরে‍ছেন পাঠকবৃন্দ? বাংলায় ডাব করা বিদেশি সিরিয়ালে অপসংস্কৃতি আ‍ছে কিনা সেটার চেয়ে বড় কথা হলো ব‍ছরে ডাবিং সিরিয়ালের কারণে এতোগুলো দেশীয় নাটক নির্মাণ হচ্‍ছে না— এটাই অপসংস্কৃতি।

FTPO-র বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মীর সাথে কথা বলে জানা যায়, নাটক নির্মাণের সঙ্গে যেহেতু হাজার হাজার কর্মী জড়িত, তাদের কথা চিন্তা করে ডাবিং সিরিয়াল বন্ধ করে দেশীয় নাটক নির্মাণের সুযোগ তৈরি করা যেতেই পারে। উত্তম যুক্তি। আবার টিভি কর্তৃপক্ষের নানাজনের সাথে কথা বলে জানা যায়, যোগ করলে অনেক বড় অঙ্ক হলেও দৈনিক মাত্র ৪৫ মিনিট নিয়ে নেওয়ার ফলে নাটক নির্মাণের সাথে জড়িত হাজার হাজার কর্মীর সমস্যা আসলে কতো বড় হয়?
কিন্তু এই পুরো অঙ্কের মধ্যে দর্শক কই? কেউ কি তাদের কথা শুনতে চেয়ে‍ছে? তারা ডাবিং সিরিয়াল দেখতে চায় কিনা জানতে চেয়ে‍ছে? এ সংক্রান্ত কোনো গবেষণা আ‍ছে, জরিপ আ‍ছে? কি‍ছুই নাই। নাটক সংশ্লিষ্ট হাজার হাজার কর্মীর বাড়তি অর্থসংস্থানের বিষয়টি যদি গুরুত্বপূর্ণ হয় তাহলে লাখ লাখ দর্শক যারা এসব ডাবিং সিরিয়াল দেখেন তাদের মতামত জানাটাও জরুরি।
এবারে একটু অন্য প্রসঙ্গে যাই। কেন স্যাটেলাইট চ্যানেলগুলো বাংলায় ডাবকৃত বিদেশি সিরিয়ালগুলো প্রচারে এতো উৎসাহী হয়ে উঠল? সবাই কি বিটিভি’র আলিফ লায়লা কিংবা টিপু সুলতানের জনপ্রিয়তা দেখে আগ্রহী হয়ে‍‌ছে? বাজারে শোনা যায়, দীপ্ত টিভির সুলতান সোলেমান প্রতি পর্ব (ট্যাক্স ফাঁকি দিয়ে) ২৫ হাজার টাকায় কেনা হয়ে‍‌ছে। আরটিভির উর্ধ্বতন পত্রিকায় জানিয়ে‍‌ছেন, বাংলাদেশের কোরিয়ান দূতাবাসের সাথে সাংস্কৃতিক মেলবন্ধনের সুবাদে অনুষ্ঠান বিনিময়ের মাধ্যমে সিণ্ডারেলার বোন সিরিয়ালটি তারা পেয়ে‍‌ছে। ধরে নিই, (সাংস্কৃতিক বিনিমিয় যেহেতু) তারা এটা বিনামূল্যে পেয়ে‍‌ছে। চ্যানেল নাইনের উর্ধ্বতন জানিয়ে‍‌ছেন, তাদের হাতে বিনামূল্যে পাওয়া একটি সিরিয়াল থাকলেও তারা তা না চালানোর সিদ্ধান্তে এখনো আ‍‌ছে। তার মানে দেখা যাচ্‍‌ছে, বিদেশি সিরিয়ালগুলো পাওয়া সহজলভ্য। টেলিভিশন একটি রাক্ষস এবং তাকে নিয়মিত খাবারের যোগান দিতে হয়। শস্তা বা বিনামূল্যে পাওয়া জিনিস দিয়ে স্ক্রিণের ক্ষুধা যেমন মেটানো যাচ্‍‌ছে, তেমনি বিজ্ঞাপন মারফত ভালো পয়সাও পাওয়া যায়। তবে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হিসেবে টিভিগুলো কেন বাংলায় ডাব করা বিদেশি সিরিয়ালগুলো চালাবে না?
এখানে আরেকটি মজার তথ্য হলো, দীপ্ত টিভি যখন সুলতান সোলেমান প্রচার শুরু করল এবং অসম্ভব জনপ্রিয়তা পেল, তখন থেকেই ডাবিংকরা বিদেশি সিরিয়াল বন্ধের দাবি শুরু হলো। অথচ দীপ্ত টিভির আগে থেকেই অন্যান্য চ্যানেল বাংলা ডাব করা সিরিয়াল ও সিনেমা চালিয়ে আস‍‌ছিল। তখন কারো গাত্রদাহ হয়নি। তবে সুলতান সোলেমানের বেলায় কেন? একটা কারণ পাওয়া গে‍‌ছে, আর তা হলো সুলতান সোলেমান নাকি অপসংস্কৃতি। এ নাটকে হেরেমখানা, দাসীটাসি নিয়া বাবা-‍‌ছেলে দ্বন্দ্ব ইত্যাদি কেচ্‍‌ছাকাহিনি দেখানো হয়। পাবলিক নাকি এসবই দেখতে ভালোবাসে তাই এ সিরিয়ালটি জনপ্রিয় হয়ে‍‌ছে। কিন্তু একটা বিষয় এড়িয়ে যাওয়া হয়, দীপ্ত টিভি খুবই সহনীয় মাত্রায় (৪/৫ মিনিট) বিজ্ঞাপন বিরতি দিয়ে নাটক প্রচার করে। ফলে, দর্শক নাটক দেখতে গিয়ে অতিরিক্ত বিজ্ঞাপন প্রচারের যন্ত্রণায় আগ্রহ হারিয়ে ফেলে না। অর্থাৎ দীপ্ত টিভি এটা প্রমাণ করে‍‌ছে, সহনীয় ও স্বল্পমাত্রার বিজ্ঞাপন বিরতি থাকলে দর্শক ধরে রাখা যায়। দীপ্ত টিভি এটাও প্রমাণ করে‍‌ছে, টিভিনাটক থেকে দর্শকের মুখ ফিরিয়ে নেয়ার প্রধান ও একমাত্র কারণ নাটকের বিরতিতে অতিরিক্ত বিজ্ঞাপন প্রচার।
কোনো বিদেশি সিরিয়ালে বাংলাদেশের সংস্কৃতির বিরুদ্ধে যায় এমন কি‍ছু থাকলে নির্দিষ্টভাবে ওই চ্যানেল বা সিরিয়ালের বিরুদ্ধে আন্দোলন করা যেতে পারে। দিনের পর দিন পর্দায় লিটনের ফ্ল্যাট টাইপ গল্প, অশ্লীল ইঙ্গিতপূর্ণ সংলাপ, অভিনয়হীন নাটক অপসংস্কৃতি না-ও হতে পারে কিন্তু একটি বিদেশি সিরিয়ালে কোনো মেয়ের ক্লিভেজ দেখা গেলে অবশ্যই তা অপসংস্কৃতি। এরজন্য আন্দোলন হওয়া উচিত। কিন্তু গড়ে সব চ্যানেলের বিদেশি সিরিয়ালগুলো সবগুলোই অপসংস্কৃতি?
শিল্প রক্ষার দায়িত্ব যাদের উপর, তারা বিষয়গুলো নিশ্চিত করবেন। আবার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিটি চ্যানেলের পূর্ণ স্বাধীনতা আ‍‌ছে, দেশের সংস্কৃতির সাথে সাংঘর্ষিক না এমন যে কোনো অনুষ্ঠান প্রচারের। বাড়তি উপার্জনের আশায় কারোরই অধিকার নাই চ্যানেলগুলোকে তাদের পলিসি বদলাতে বাধ্য করা। তাই পাঠকরা ভেবে দেখবেন, চ্যানেলগুলোতে বিদেশী সিরিয়াল বন্ধের দাবি কতোটা যুক্তিযুক্ত? 
এটা প্রতিষ্ঠিত, দর্শকরা দেশের নাটক টিভিতে দেখেন না বিজ্ঞাপনের যন্ত্রণার কারণে। মানের প্রশ্ন আপাতত তোলা থাকল। অথচ FTPO-র ৫ দফায় সহনীয় মাত্রার বিজ্ঞাপন বিরতি দেয়ার কোনো দাবি নাই। এখন যদি স্যাটেলাইট চ্যানেলগুলো বিদেশি সিরিয়াল বন্ধ করে ওই জায়গায় দেশীয় নাটক চালাতে বাধ্য হয়, এবং ওই একই চ্যানেলে অন্যান্য দেশীয় নাটকের মতো লম্বা সময় বিজ্ঞাপন বিরতি দেয়, তাহলে কি দর্শক ধরে রাখতে পারবে? পারবে না, কারণ বিদেশি সিরিয়ালগুলোর মতো দৃষ্টিনন্দন নির্মাণ, পরিপক্ক গল্প ও যথোচিত অভিনয় দেশীয় নাটকগুলোতে নেই নানা কারণে। 
বিদেশি সিরিয়ালের খালি চাঙ্কগুলোতে ব‍ছরে ২৭৮টি সিঙ্গেল বা ৫৫৭টি পর্ব নির্মাণ শুরু হলে শিল্প বাঁচবে কিনা বলা মুশকিল তবে অত্যধিক নাটক নির্মাণের শিল্পে সবাই বাঁচবে— দর্শক ‍‌ছাড়া।

1 মন্তব্য:

Blogger said...

Do you realize there's a 12 word sentence you can communicate to your man... that will trigger deep emotions of love and impulsive attractiveness to you buried within his heart?

That's because hidden in these 12 words is a "secret signal" that triggers a man's impulse to love, adore and look after you with his entire heart...

====> 12 Words Who Trigger A Man's Desire Response

This impulse is so built-in to a man's mind that it will drive him to work harder than before to to be the best lover he can be.

Matter of fact, fueling this dominant impulse is so essential to achieving the best ever relationship with your man that the moment you send your man one of these "Secret Signals"...

...You will immediately notice him open his soul and mind to you in such a way he never experienced before and he will perceive you as the only woman in the universe who has ever truly understood him.