Sunday 20 December 2009

সুশান্ত, শাফায়েত অঞ্জন এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ...

সুশান্ত দাস গুপ্তের সঙ্গে পরিচয় সচলে থাকার সময়। তার ছাত্রজীবনের ক্যাডার লাইফ সংক্রান্ত একটি পোস্টে আমার তীর্যক মন্তব্যের সূত্র ধরে পরিচয়। পরবর্তীতে সামুতে ছাগু তাড়ানোর আন্দোলনে সহযাত্রি হিসেবেও তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। লণ্ডনে থাকার সুবাদে সে পরিচয় দেখাসাক্ষাতে নতুন রূপ নেয়। তবে অনেকবার তার বাসায় খাওয়ার নিমন্ত্রণ পেলেও ব্যস্ততার কারণে যেতে পারিনি। বৌদির সঙ্গে পরিচয় হয়নি, তার কন্যাদের আদরও করা হয়নি। থাকেনও আমার আবাসস্থল থেকে বেশ দূরে।

Saturday 12 December 2009

হাজী মোহাম্মদ তালহা

মাত্র দুইদিন আগে মোহাম্মদ তালহা হজ্জ্ব করে ফিরলেন। হ্জ্জ্ব শেষে নামের প্রথমে হাজী টাইটেল লাগানো নিয়ম কিনা জানি না তবে অনেকেই এমন করেন বলেন মোহাম্মদ তালহাকে আমি হাজী মোহাম্মদ তালহা ভাবতেই পারি। হজ্জ্ব শেষে লণ্ডনে ফিরে আসার পর তার দৈনন্দিন সকালবেলা একটু অন্যরকমভাবে কাটছে। এখন তিনি প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে ডিভিডি ছেড়ে পবিত্র মক্কা মদীনার ছবি দেখেন এবং আরবীতে বয়ান শোনেন। আরবী তার জানা না থাকলেও সেটি সমস্যা হচ্ছে না।

Wednesday 21 October 2009

আমি এখন কি করবো কিছুই বুঝছি না …

যেন টোকা দিলেই কিংবা ফুঁ দিলেই চোখ থেকে টপটপ করে পানি গড়িয়ে পড়বে এমন অবস্থায় দাঁড়িয়ে, দেয়ালে হেলান দিয়ে মোবাইলে কথা বলছিল মেয়েটি। পরণে নীল জিন্স আর কালো সোয়েটার। দেখেই বোঝা যাচ্ছে লন্ডনে নতুন এসেছে। মুখটা মলিন হয়ে আছে।

দৃশ্যটি আমি দেখি লন্ডনের হোয়াইটচ্যাপেলে বাঙালি মালিকানাধীন একটি কলেজে। পরিচিত এক ছোটভাইয়ের এ্যাডমিশন সংক্রান্ত কাজে ওই কলেজে গিয়েছিলাম। লন্ডনে আমি দ্বিতীয়বার এরকম কোনো কলেজে গেলাম। ২ বছর আগে আরেকটি ভিসা কলেজে গিয়েছিলাম আরেকজনের সঙ্গে। তিনি ৪৫০ পাউন্ডের বিনিময়ে সারা বছরের উপস্থিতির হার ও পরীক্ষার রেজাল্ট ঠিকঠাক করে নিয়েছিলেন পরবর্তী ভিসা রিনিউয়ের জন্য।

Monday 19 October 2009

কথোপকথন ০১

- কি ব্যাপার আপনার মোবাইল ফোন বন্ধ ছিল নাকি? পাচ্ছিলাম না ..
- হুম। আমি মোবাইল সাইলেন্ট করে রাখি।
- কেন? জরুরি কোনো ফোন হলে তো মিস করবেন।
- মোবাইল রিংটোন আমার ভালো লাগে না। বিরক্তি লাগে।
- কিন্তু আপনার প্রিয়জন যদি কখনো বিপদে পড়ে ফোন করে, তাহলে তো সাহায্য করতে পারবেন না। তখন?

Monday 5 October 2009

লন্ডনের নতুন আসা শিক্ষার্থীরা ... (ভিডিও)

যারা ব্লগে, পত্রিকায় (ইংরেজি বিশেষ করে) বাংলাদেশ থেকে আসা শিক্ষার্থীদের দুর্দশা নিয়ে লিখছেন তাদের অনুরোধ করছি এসব বিষয় যেন কোনোভাবেই হোম অফিস কিংবা কোনো সরকারি কর্মকর্তাদের নজরে না আসে। কাগজকলমে শিক্ষার্থীরা 'অর্থনৈতিকভাবে সচ্ছল' এ অঙ্গীকার করেই এসেছেন। আমাদের সচেতনতা সৃষ্টির মূল কথাটি হলো - যদি ৬/৮ মাস নিজ খরচে চলতে পারেন তবেই শিক্ষার্থী হয়ে লন্ডনে আসুন।

Saturday 3 October 2009

একটা সিনেমা বানাতে চাই - ০৩

নতুন, যাদের ফিল্মমেকিং সম্পর্কে আগ্রহ আছে তাদের জন্যই এ ধারাবাহিক পোস্ট। পুরোনো, যারা ইতিমধ্যেই ফিল্ম কিংবা ভিডিও মিডিয়ায় কাজ করছেন তাদের জন্য এ পোস্টে কিছুই নেই। তবে নতুনদের উদ্দেশ্যে যে কোনো পরামর্শ তারা দিতে পারেন।

একটা সিনেমা বানাতে চাই - ০১ ~~ একটা সিনেমা বানাতে চাই - ০২

Thursday 1 October 2009

একটা সিনেমা বানাতে চাই - ০২

আজকে কোনো কথা নয়। চলুন ফিল্ম দেখি বরং। ব্লগার মাহমুদুল হাসান রুবেল ৩ মিনিটের দৈর্ঘ্যে আপত্তি জানিয়েছেন। কিন্তু ৩ মিনিট আসলেই অনেক লম্বা সময়। বাংলাদেশের বর্তমান গল্পভিত্তিক বিজ্ঞাপনগুলো দেখলেই তা বোঝা যায়। স্বল্পদৈর্ঘ্যের ফিল্ম বানানো অনেক চ্যালেঞ্জের বিষয়।

Wednesday 30 September 2009

একটা সিনেমা বানাতে চাই - ০১

আমারব্লগের 'মুভিব্লগিং' ধারণায় আমি এক্সাইটেড। নতুন, যাদের ফিল্মমেকিং সম্পর্কে আগ্রহ আছে তাদের জন্যই এ ধারাবাহিক পোস্ট লিখব বলে ঠিক করেছি। পুরোনো, যারা ইতিমধ্যেই ফিল্ম কিংবা ভিডিও মিডিয়ায় কাজ করছেন তাদের জন্য এ পোস্টে কিছুই নেই। তবে নতুনদের উদ্দেশ্যে যে কোনো পরামর্শ তারা দিতে পারেন।



Wednesday 23 September 2009

স্টুডেন্ট হিসেবে লন্ডন আসবেন না আপাতত ...(ভিডিও)

বাংলাদেশী ছাত্রছাত্রীদের জন্য যুক্তরাজ্যের ভিসা প্রাপ্তির প্রক্রিয়াগুলো সহজ হয়ে গেছে। যে কোনো ছাত্রছাত্রীর যদি

* বৃটিশ হোম অফিস লিস্টেড কলেজের অফার লেটার থাকে এবং
* আবেদনকারীর ব্যাংক একাউন্টে (২৮ দিন বা তদুর্ধ্ব) মিনিমাম ১০ লাখ থাকে

Monday 21 September 2009

ইভা রহমানের প্রতি আমার সমবেদনা

ইভা রহমান। রুবাবার পর তিনিই বোধহয় বাংলা আন্তর্জালে সবচেয়ে সমালোচিত নারী। রুবাবা ইভেন্ট প্রোগ্রামগুলোতে পার্টিসিপেট করেন, ইভা খালি গানই গান। রুবাবা মিটিং করেন, ইভা শুটিং করেন দেশ-বিদেশের মনোরম লোকেশনে। রুবাবার সেক্সি ফটো পাওয়া যায়, ইভার থ্রিএক্স পাওয়া যায় বলে শুনেছি।

Thursday 17 September 2009

সের দরে বেচা হয়েছিল …

ব্লগে আগে কোথাও বলেছি কিনা মনে করতে পারছি না। একটা মজার ঘটনা ঘটেছিল আমার জীবনে, আজকে সেটাই বলছি ...

আমাদের বাসায় ২/৪ মাস পরপর পুরোনো পেপার বিক্রি করা হতো। বাসার নির্দিষ্ট একটা জায়গায় স্তুপ করে রাখা হতো পেপারগুলো। এছাড়াও আমার পড়ার টেবিলের চিপায়, সোফার কোনায় পুরোনো পেপার পড়ে থাকত। যেদিন পেপার বেচা হতো কাজের মেয়ে বাসার সবস্থান হতে সেগুলো সংগ্রহ করত।

Wednesday 15 July 2009

নামচা ০৩

অনেকদিন ব্লগ লেখা হয় না। লিখতে গিয়ে ভাবি কি লিখব। তবে ব্লগ পড়া হচ্ছে নিয়মিত। ব্লগারদের বিভিন্ন বিষয়ে লেখা পড়ে মনে হয় - আরে, এ বিষয়ে আমি নিজেই তো লিখতে পারতাম। পরমুহূর্তে মনে হয় - ভালোই হলো, আমার আর লিখতে হলো না। অফিসে আমার উপর ব্লগিংয়ের নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছিল। তারপরও লুকিয়ে চুরিয়ে টুকটাক ব্লগিং করতাম। কিন্তু তাতেও ধরা খেয়ে যাই। শেষ পর্যন্ত অফিস, আমার ব্লগিং বিষয়টাকে ওভারলুক করছে। কুত্তার ল্যাজ যেমন শতচেষ্টাতেও সোজা করা যায় না, তাই বেহায়ার মতো আমার ব্লগিংয়ের চেষ্টাতেও এখন অফিস রা করে না।

Monday 8 June 2009

ধন্যবাদ বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল - আজ আমি ৭০ পাউন্ড জিতেছি। এভাবেই যেন খেলে যাও তোমরা ...

বাংলাদেশ-আয়ার‌ল্যান্ড ম্যাচে বাংলাদেশ যখন ১৩৭ রান করল, মেজাজ পুরো খারাপ হয়ে গেল। আসলে মেজাজ খারাপ হয়েছে কুত্তা, চুতমারানি আশরাফুলের আউট দেখে। আমি দাবি জানাচ্ছি বাংলাদেশ শিশু একাডেমির সমস্ত শিশুদের দিয়ে আশরাফুলের দুইগালে জুতার বাড়ি আর থাপ্পড় দেয়া হোক।

Friday 29 May 2009

ভগবান vs আল্লাহ - গ্যালারিতে ঈশ্বর

ইংল্যান্ড আসার পর থেকেই খুব ইচ্ছে ছিল ছুটিছাটায় ইউরোপের অন্যান্য দেশগুলোতে ঘুরব। কিন্তু কোনোভাবেই ব্যাটেবলে হচ্ছিল না। কেটে গেল ৪ বছর। আর এবারই সুযোগ এসে গেল ইটালি যাবার।

Tuesday 19 May 2009

মাল্টিকালচারের বটিকা সেবনে বিপর্যস্ত বাংলা বৈশাখী মেলা !!

ছোটবেলা থেকে পৃথিবীর যে অঞ্চলটির কথা বেশি বেশি শুনে বড় হয়েছি তা হলো বিলেত, বড় হয়ে জেনেছি এই বিলেত হলো আমাদের সবারই প্রিয় শহর লন্ডন। যে শহরে বাঙালিরা তাদের টয়লেটে কোন রঙের বদনা ব্যবহার করবেন তা নিয়ে একেবারেই চিন্তিত হন না, সহজলভ্যতার কারণে। এ শহরেই আমাদের দাদী-নানী-চাচী-মামী সহ মুরুব্বি গোছের মাতৃকূল সুপারি কাটার যন্ত্র শীতের বিকেলে টুকটুক করে হেঁটে স্থানীয় দোকান থেকে কিনে নিয়ে আসেন। মুরুব্বী গোছের পিতৃস্থানীয়রা বড় আয়েশ করে শুঁটকি কিংবা সাতকরার মিশেলে মজাদার রান্না খেয়ে আলস্য ঢেকুর তোলেন। আর এসবই সম্ভব হয়েছে অত্যধিক সংখ্যায় বাঙালির সহাবস্থানের কারণে। বাংলাদেশ আর পশ্চিমবঙ্গের বাইরে লন্ডনই হচ্ছে পৃথিবীর তৃতীয় বৃহত্তম বাঙালি অধ্যুষিত অঞ্চল।

Tuesday 17 March 2009

বলিউডের প্রেমিকারা

ভারতেশ্বরী হোমসে খালাত বোন পড়ত। সেখানে প্রতি সপ্তাহে একদিন হিন্দি সিনেমা দেখানো হতো। ছুটিছাটায় বাড়িতে এলে বোনের মুখে সেইসব ছবির গল্প শুনতাম। আমার ভান্ডারে হিন্দি ছবি বলতে তখন পর্যন্ত ইনকিলাব আর কুলি। পাশের বাড়ির মাহতাব ভাইরা ভিসিআর ভাড়া করে আনায় সেই দুইটা ছবি দেখেছিলাম। হিন্দির 'হ' তখন পর্যন্ত আয়ত্ত হয়নি। মারামারির দৃশ্যগুলো শুধু এনজয় করতাম।

Sunday 22 February 2009

গল্পটি আপনি কীভাবে দেখাবেন?

০১
কারখানার মেশিনে বাবার হাত কাটা গেছে। ঘরে মা অসুস্থ। ছোট বালক তাই রিকশা নিয়ে বেরিয়েছে। সেই রিকশার চাকা ঘুরতে ঘুরতে ছোটবালকটি হয়ে উঠেন চিত্রনায়ক জসিম।

০২
অথবা গুন্ডারা ছোটবোনকে ধরে নিয়ে গেছে। জিপের পেছনে ভাইয়ের ছোট দুটি পা দৌড়াচ্ছে। সেই পা দুটো বড় হয়ে যায় দেখা যায় চিত্রনায়ক মান্নার পেছনে একদল গুন্ডা ছুটছে।

Monday 9 February 2009

বাবা মায়ের ভৎর্সনা

ছোটবেলায় পড়াশোনা না করার জন্য বাবার চেয়ে মা-র হাতে বেশি মার খেয়েছি। ছোটখাট চড়থাপ্পড়, কানমলা, চুলটানা এগুলো অতি সাধারণ মারপিট ছিল। একটু বড় গোছের মার দিতে ব্যবহার করা হতো বিছানার ঝাড়ু, ডাল ঘুটনি, স্কেল, র‌্যাকট, হ্যাঙ্গার, নিজের হাতে মেলা থেকে কেনা কাঠের তলোয়ার।

Saturday 31 January 2009

যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশী স্টুডেন্টদের সামগ্রিক অবস্থা

এই পোস্ট কারো কারো অনুভূতিতে আঘাত হানতে পারে। এক্ষেত্রে আমি কড়জোরে ক্ষমা চাচ্ছি। তবে অনুরোধ করব 'ব্যতিক্রম কখনো বিধি না' এটা স্মরণে নেয়ার জন্য। পোস্টের বক্তব্য আপনার ভাবনার সঙ্গে না মিললে সেটা অন্যের জন্য হবে না এমনটা নাও হতে পারে। ধন্যবাদ।

Monday 26 January 2009

স্লামডগ মিলিওনেয়ার

আমরা যারা খাড়ায়া খাড়ায়া সিনমার পোস্টারের নায়িকার উন্নত বক্ষ দেইখা সিনমা হলে ঢুকি না, তারা কোনো সিনমা দেখার সিদ্ধান্ত লওনের আগে ওই সিনমার ঘটনা জাইনা লই প্রথমে। সিনমা হলে গিয়া হুট কইরা কোনো একটা সিনমার টিকিট কাইটা হলে ঢুইকা যাওনের ঘটনা খুব কমই ঘটছে জীবনে। সিনমা দেখনের আগে তাই সিনপসিস পইড়া (ইন্টারনেটে ডাউনলোডের বেলায়) অথবা মাইনষের মুখে, পত্রিকায় পইড়া সিনমায় যাই। স্লামডগ মিলিওনেয়ার ঠিক এই জায়গাতে পুরোপুরি সফল। অর্থাৎ স্লামডগ মিলিওনেয়ার সিনমাটা দেখুম কিনা এইটা সিদ্ধান্ত নিতে সহায়ক হইছে এর কাহিনী।

Monday 19 January 2009

হায়রে গাড়ি ..

পাথর নীলা যেমন অনেকের সহ্য হয়না, তেমনি শুনতাম ইলেকট্রনিক্স জিনিসও নাকি সবার সয় না। কেউ কেউ টিভি কিনলে নাকি দুই মাসেই সেটার পিকচার টিউব জ্বলে যায় আবার এমনও শোনা যায় কারো কারো টিভি ২০ বছর ধরে চলছে। ফ্রিজ কেউ কেউ দাদার আমল থেকেই চালাচ্ছে, কারো কারো ফ্রিজ নাকি আবার কিনার ছয় মাসের মধ্যেই ঠান্ডার বদলে গরম হতে থাকে। কারো কারো কমপিউটারের মাদারবোর্ড ক্র্যাশ করে, ভাইরাসের কারণে বার বার ফরম্যাট করতে হয়।

Friday 16 January 2009

যেসব ছবি দেখেছি

হলিউডের মুভিই দেখতাম। কিন্তু ইউরোপে এসে হলিউডি মুভি দেখা বাদ দিছি। কারণ প্রচুর ভালো ভালো ইউরোপিয়ান মুভির সন্ধান পাই। সুন্দর গল্প নিয়ে তুলনামুলক কম খরচের মুভিগুলো মন ছুঁয়ে গেছে। তাই হলিউডি ফিল্মের উপর অভক্তি জন্মেছে আর ততোটাই ভালোবাসা জন্মেছে ইউরোপিয়ান ছবির জন্য। এই সাইটের খোঁজ পাওয়ার পর এমন সময় গেছে যে প্রতিদিন গড়ে ২টা ছবি দেখা হতো। এযাবত কয়টা ছবি দেখেছি বের করতে গিয়ে অনেক ছবিই খুঁজে পাচ্ছি না। এখন যে লিস্টটা দিচ্ছি সেটা মে, ২০০৬ থেকে শুরু হয়েছে। রিপুর তাড়নায় অনেক আজেবাজে ছবিও দেখেছি, কিছু কিছু বাজে ছবিও রয়েছে, তবে বেশির ভাগই ভালো। ছবিগুলোর দেশ আর নির্মাণকাল কিংবা তথ্য দিতে পারছি না। তবে এই সাইটে গিয়ে সার্চবক্সে ছবির নাম দিয়ে ডিটেইলস পেতে পারেন। যদি সম্ভব হয় যোগাড় করে দেখে ফেলুন। আপাতত ২০২ টি ছবির নাম ক্রমানুসারে দিলাম ...

Saturday 3 January 2009

যেমন গেল ২০০৮

এই লেখাটির ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে এবারও ২০০৮ সালের সালতামামি করছি।

জানুয়ারি মাস পুরোটাই গেছে দেশে যাবার তাড়নায়। ২০০৬ সালের এপ্রিলে দেশে যাওয়ার পর এবারই ২০০৮ এর ফেব্রুয়ারিতে দেশে যাই। এছাড়াও ভিসা বাড়াতে অনেকটা মানসিক প্রশান্তিতে ছিলাম।